তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, যেখানে রাস্তা মাটির ছিল সেগুলোতে ব্রিক, আরসিসি ঢালাই করে উন্নত করা হয়েছে সরকারি অনুদান থেকে। কিন্তু আমাদের ব্যাক্তিগত ফাউন্ডেশন ও আল্লামা ফাউন্ডেশন থেকে মানুষের জন্য ঘর করে দিয়েছি এবং করোনা থেকে শুরু করে বিভিন্ন দুর্যোগে আমি সবার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম। দলমত নির্বিশেষে মানুষের উপকার করে গেছি, ভবিষ্যতে করবো।
মন্ত্রী আজ এত নং ইউনিয়নে জনসংযোগ করতে গিয়ে এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, এ ইউনিয়ন আগে যেভাবে দেখেছিলাম সেরকম নেই। এখানের উন্নয়নের কথা বলে শেষ করা যাবে না। এখানের রাস্তা যেগুলো ভেঙ্গে গেছে সেগুলো ঠিক করা এবং নালাগুলো আরও গভীর করার জন্য টেন্ডার করা হয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী আরো বলেন, আগে মন্ত্রী ছিল, কিন্তু আপনারা তুলনা করলে বুঝতে পারবেন কে কতটুকু উন্নয়ন করেছে। আপনারা এখন সচেতনভাবে চিন্তা করে দেখবেন কোন সরকার নির্বাচনে জিতলে আপনাদের তথা দেশের উন্নয়ন অগ্রগতি চলবে এবং দেশ সমৃদ্ধিশালী হবে। কর্ণফুলী নদীর তীরে যে বøকগুলো বাসানো হয়েছে সেগুলো না থাকলে দোভাষী বাজার অর্ধেক পানিতে ভেসে যেত।
এছাড়া মন্ত্রী আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রচারণা কার্যক্রমের লক্ষ্যে বিভিন্ন ইউনিয়নে জনসংযোগ করেন। এসময় তিনি পথেমধ্যে মাজার জিয়ারত করেন এবং গ্রামের মহিলাসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে কথা বলেন ।
এ প্রচারণা কার্যক্রমে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম চিশতি, নজরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বজন কুমার তালুকদার, শাহজাহান সিকদার, ইঞ্জিনিয়ার শামসুল ইসলাম, আবু তাহেরসহ অসংখ্য যুবলীগ,ছাত্রলীগ নেতা কর্মী ও সাধারণ জনগণ অংশ নেন।