চা ছাড়া যেন সকালটা জমেনা। আর সারাদিন চা থাকে আমাদের নাস্তার মধ্যমনি হয়ে। চায়ের স্বাদ যে কত ধরনের হয় তা আমরা অনেকেই জানিনা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্বাদে আলাদা হলেও এর কদর কিন্তু কোথাও কম নয়।
বাংলাদেশ: রং চা, দুধ চা, মসলা চা, গ্রিন টি বা হারবাল টি।
সকালটা শুরু হয় এককাপ চায়ে, কাজে মনোযোগ দেয়ার আগেও চাই এককাপ, দুপুরের পর ক্লান্তি কাটাতে,কাজে চাঙা থাকতে আর সন্ধ্যার আড্ডায় চা ছাড়া আমাদের চলেই না। চায়ের স্বাদ বাড়াতে চায়ে যোগ হয় লেবু, আদা, তুলসি-পুদিনা, কখনও বরফ কখনো ক্রিম।
ভারত: বাড়িতে কোনো অতিথি এলে প্রথম চা দিয়েই আপ্যায়ন করে ভারতীয়রা। দার্জিলিং-টি আসাম টি দুনিয়া বিখ্যাত।
চীন: প্রথম চায়ের প্রচলন শুরু হয়েছিল কিন্তু এই চীনে। ব্ল্যাক টি, রেড টি চাষ হয় চীনে। ব্ল্যাক টি চীনে সতর্কতা বাড়ানো, রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো ও চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ব্যবহৃত হয়।
জাপান: যদি সবচেয়ে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যকর গ্রিন টি খেতে চান তা হলে আপনাকে অবশ্যই জাপান গিয়ে খেতে হবে জাপানের মাচা। চিকিৎসকরা বলে থাকেন অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে পরিপূর্ণ এই চা ক্যানসারে প্রতিরোধ দারুণ উপকারী।
থাইল্যান্ড: তেঁতুল ও স্টার আনিজ দেওয়া একটু মিষ্টি স্বাদের চা খেতেই পছন্দ করেন থাই-রা।
ব্রিটেন: ব্রিটিশদের কাছে চা একটা রাজকীয় ব্যাপার। দুধ চা তাদের বেশি পছন্দ, তবে ব্ল্যাক, গ্রিনও পান করেন।
চা শুধু একটি পানীয় নয়, অনেক ক্ষেত্রে তা ঔষধের মত চমক দেখায়।
তাই স্বাস্থকর চা মানেই জার চা