এ প্রেক্ষাপটে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল ইরানের তেলের স্থাপনায় হামলার বিষয়ে আলোচনা করছে। অবশ্য পরে তিনি তাঁর মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, তিনি ইসরায়েলের জায়গায় হলে তেলক্ষেত্রে হামলার বিকল্প নিয়ে ভাবতেন।
ইসরায়েল যে তেলক্ষেত্র ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার হুমকি দিচ্ছে, তা নিয়ে কঠোর বার্তা দিয়েছে ইরান। ইসলামিক রেভলিউশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) জেনারেল রসুল সানাইরাদ মঙ্গলবার বলেছেন, তেলক্ষেত্র ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা হবে ‘সর্বোচ্চ সীমা লঙ্ঘন’। এর আগে গত এপ্রিলে ক্ষতির মুখে পড়লে হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুমকিও দেয় ইরান। টাইমস অব ইসরায়েল জানায়, মঙ্গলবার ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ইসরায়েলের সম্ভাব্য হামলা নিয়ে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেন, যদি জায়নবাদী শাসকগোষ্ঠীর উচিত হবে না ইরানের অঙ্গীকারের পরীক্ষা নেওয়া। যদি দেশের ওপর কোনো আঘাত আসে, তাহলে এর জবাব হবে আরও ভয়ংকর।