হোয়াইট হাউসের ‘চিফ অব স্টাফ’ পদে সুসি ওয়াইলসকে নিয়োগ দেওয়ার পর দ্বিতীয় নিয়োগেও একজন নারীকে বেছে নিলেন ট্রাম্প।
জাতিসংঘের বর্তমান মার্কিন রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস গ্রিনফিল্ডের স্থলাভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন তিনি। ট্রাম্পের দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত এলিস স্টেফানিক ইসরায়েলের একজন কট্টর সমর্থক এবং হামাসের বিরুদ্ধে এ যুদ্ধ নিয়ে জাতিসংঘের যুক্তির সমালোচনাও করেছেন তিনি।
তিনি ইসরায়েলের ‘বন্ধু’ হিসেবেও পরিচিত। স্টেফানিককে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘আমার পরবর্তী প্রশাসনে জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের দূত হিসেবে কংগ্রেস সদস্য এলিস স্টেফানিককে মনোনয়ন দিতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। এলিস একজন শক্তিশালী, অনমনীয় এবং চৌকস আমেরিকান। তিনি প্রথম সারির যোদ্ধা।
স্টেফানিক যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের সদস্য। এ ছাড়া রাজনীতিতে আসার পর শুরুর দিকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমালোচনা করতেন তিনি। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তিনি ট্রাম্পের সমর্থক হয়ে ওঠেন।
তিনি ২০০৬ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডাব্লিউ বুশের সময় হোয়াইট হাউসের অভ্যন্তরীণ নীতিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবেও কাজ করেন তিনি। এরপর বুশের চিফ অব স্টাফ জশুয়া বোল্টেনের সিনিয়র সহকারী হিসেবে নিয়োগ পান।