জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জাতীয় সনদ বা ‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের প্রক্রিয়া ও তার সময়সীমা নিয়ে ইতিবাচক হলেও কিছু মৌলিক শঙ্কার কথা ব্যক্ত করেছেন।
তিনি প্রকাশ করেছেন, “সব বিষয়ে আমরা হয়তো একমত হতে পারব না… কিন্তু রাষ্ট্রের বৃহত্তর স্বার্থে খানিকটা ছাড় দিয়ে এক জায়গায় আসতে পারি,” মন্তব্যে সময়সীমার চাপ ও সীমাবদ্ধতা বোধ ব্যক্ত হয়।
ড. রীয়াজ আরো জানিয়েছেন, “রাজনৈতিক দলগুলো যেসব মতামত দিয়েছে, সে আলোকে পরিবর্তিত প্রস্তাব নিয়েই জাতীয় সনদ (জুলাই সনদ) করা হবে”। এতে বোঝা যায়, সংশ্লিষ্ট দলগুলোর সক্রিয় ও কার্যকর অংশগ্রহণ ছাড়া সনদের বাস্তবায়ন কঠিন।
সময়সীমার মধ্যে সমাপ্তির সিদ্ধান্ত জানালেও, আলোচনায় কিছু ইস্যু নিয়ে দ্বিধা ও অমীমাংসিত মন্তব্য থেকে স্পষ্ট হতাশার ছায়াও পড়ছে। কিছু প্রস্তাব রাজনৈতিক দলের গ্রহণযোগ্যতা না পেলে সেগুলো অন্তর্ভুক্ত হবে না বলে জানিয়েছে অধ্যাপক আলী রিয়াজ।
জটিল প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাঠামোগত প্রস্তুতির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে – যা সময়সাপেক্ষ ও সক্ষমতা নির্ভর।